Posts

Kayaking in Bangladesh(কাপ্তাই)

Image
                       যদি আপনাকে জিজ্ঞাসা করা হয় নদীতে নৌকা দিয়ে চড়তে কেমন লাগে!!নিশ্চই বলবেন,ভালোই লাগে!এবার যদি পালটা প্রশ্ন করা হয়,আপনাকে যদি কয়েক মুহুুর্তের জন্য নৌকায় শুধু চড়তে না, চালাতেও দেওয়া হয় তখন কেমন বোধ করবেন!!নিশ্চই এমন অভিজ্ঞতা আগে হয়নি।হলেও ৫/১০ মিনিটের বেশী স্থায়ী হয়নি। তো,হয়ে যাক না নতুন কোন অভিজ্ঞতা। নিজ হাতে নৌকা চালানোর অভিজ্ঞতাটা নিতে চলে আসুন 'কাপ্তাই কায়াক ক্লাব' ।মনোরম পরিবেশে কর্ণফুলী নদীর খরস্রোতা পানিতে কায়াকিং করতে পারবেন যতক্ষন খুশি ততক্ষন। একটি কায়াকিং বোটে সর্বোচ্চ ২ জন উঠতে পারবেন।যারা সাতার পারেন না তাদেরকে কায়াকিং এর আনন্দ থেকে বঞ্চিত করছে না কায়াক ক্লাব।সবার জন্যই আছে লাইফ জ্যাকেটের ব্যবস্থা।জরুরী প্রয়োজনে ঘাটে রাখা আছে ইঞ্জিন নৌকা।কায়াক ক্লাব কর্তৃপক্ষ বোট ভাড়া দেয় আধা ঘন্টা এবং এক ঘন্টা হিসেবে।আধা ঘন্টা কায়াক করলে ১৫০টাকা(২ জন) এবং ১ ঘন্টা কায়াক করলে ৩০০টাকা(২ জন)।তবে চুয়েট এবং সুইডেন পলিটেকনিকনিকাল ইন্সটিটিউট এর স্টুডেন্টদের জন্য ঘন্টা প্রতি ২০০ টাকাএবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টদের জন্য ঘন্টাপ্রতি ২৫০ টাকা করে রাখে। তবে

Bashbaria Sea Beach

Image
বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতঃ                                              দেখতে অনেকটা কার্পেট এর মত..!!                                                                    ঝাউবন ছুটির শেষপ্রান্তে এসে যাওয়া হইলো এতদিন ধরে শুনে আসা এই জায়গায়! জায়গার সৌন্দর্য যদ্দুর পারা যায় ছবি তুলে আনলেও ঐ জায়গার পাগলা বাতাস, ব্রিজটার উপরে হেটে যাওয়ার সময় হঠাৎ ঢেউ এর ধাক্কা, ঝাউবনে বসে বিকালটা শেষ হতে দেখা এসবের ঐ জায়গায় যাওয়া লাগবেই লিখে বা বলে বুঝানো যাবে না ঐ জায়গার সৌন্দর্য.....!!   কিভাবে যাবেনঃ     চট্টগ্রাম থেকে : শহরের একেখান মোড় থেকে সীতাকুণ্ড গামী যেকোনো বাস/রাইডার/টেম্পো তে উঠে বাঁশবাড়িয়া বললেই নামায় দিবে জায়গামতো ভাড়া: ৩০ টাকা। নেমেই চোখে পড়বে পশ্চিমগামী এক রাস্তা, রাস্তার মুখেই সিএনজি/রিকশা দাঁড়ানো থাকে। পার পারসন ২০ টাকা করে চলে যাওয়া যাবে বিচের একদম মুখে! ফেরত আসা: ঠিক একই পথে উলটা ভাবে। ঢাকা থেকে: চট্টগ্রাম গামী যেকোন বাসে উঠে বাঁশবাড়িয়া,সীতাকুণ্ড নেমে একই ভাবে রিকশা, সিএনজি যোগে সরাসরি বিচে! ফেরত: একই পথে উলটা ভাবে।  সাইক্লিস্টরা শহর থেকে ঢাকা-সিটিজি হাইওয়ে ধরে সহজেই চ

Sitakundu Eco Park

Image
সীতাকুণ্ড ইকো পার্কঃ আজকে আপনাদের কে বলবো নয়নাভিরাম সীতাকুণ্ড ইকো পার্ক এর কথা। এই গরমে যদি একটু স্বস্তি পেতে যান পাশাপাশি প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তবে আমি মনে করি সীতাকুণ্ড ইকো পার্ক হতে পারে আপনার জন্য অন্যতম জায়গা।এখানে   রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা   বিশাল পার্ক,পাশাপাশি রয়েছে ২টা ঝর্না যার একটার নাম হলো সহস্রধারা ঝর্না যেটা কিনা এই এলাকার মধ্যে যথেষ্ট পরিচিত একটি ঝর্না। কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম গামি যেকোনো বাস এ উঠে সীতাকুণ্ড ইকো পার্ক এর কথা বললেই একেবারে জায়গা মত নামিয়ে দিবে।রাস্তা থেকে কিছুটা ভিতরে পার্ক টা।গাড়ি থেকে নামলেই আপনি রাস্তার পাশেই সিএনজি দেখতে পাবেন।সিএনজি করে দুই ভাবে ইকো পার্কে যাওয়া যায়।একঃ ইকো পার্ক এর গেইট পর্যন্ত,যার ভাড়া পার পারসন ১০ টাকা করে। দুইঃ এই ইকো পার্ক এর সবচেয়ে আকর্ষণীয় সহস্রধারা ঝরনা পর্যন্ত,যার ভাড়া পার সিএনজি ৩০০ টাকা চাইবে।তবে দরদাম করলে ২৭০-২৮০ এর মধ্যে যাওয়া যায়।তবে আমার মতে এখন সিএনজি তে না উঠে আপনারা একটু কষ্ট করে হেঁটেই ইকো পার্ক এর গেইট পর্যন্ত চলে যান।কারন সেটা খুব একটা দূর নয়।পরে