Bashbaria Sea Beach
বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকতঃ
দেখতে অনেকটা কার্পেট এর মত..!!
ঝাউবন
ছুটির শেষপ্রান্তে এসে যাওয়া হইলো এতদিন ধরে শুনে আসা এই জায়গায়! জায়গার সৌন্দর্য যদ্দুর পারা যায় ছবি তুলে আনলেও ঐ জায়গার পাগলা বাতাস, ব্রিজটার উপরে হেটে যাওয়ার সময় হঠাৎ ঢেউ এর ধাক্কা, ঝাউবনে বসে বিকালটা শেষ হতে দেখা এসবের ঐ জায়গায় যাওয়া লাগবেই লিখে বা বলে বুঝানো যাবে না ঐ জায়গার সৌন্দর্য.....!!
কিভাবে যাবেনঃ
চট্টগ্রাম থেকে: শহরের একেখান মোড় থেকে সীতাকুণ্ড গামী যেকোনো বাস/রাইডার/টেম্পো তে উঠে বাঁশবাড়িয়া বললেই নামায় দিবে জায়গামতো ভাড়া: ৩০ টাকা। নেমেই চোখে পড়বে পশ্চিমগামী এক রাস্তা, রাস্তার মুখেই সিএনজি/রিকশা দাঁড়ানো থাকে। পার পারসন ২০ টাকা করে চলে যাওয়া যাবে বিচের একদম মুখে! ফেরত আসা: ঠিক একই পথে উলটা ভাবে।
ঢাকা থেকে: চট্টগ্রাম গামী যেকোন বাসে উঠে বাঁশবাড়িয়া,সীতাকুণ্ড নেমে একই ভাবে রিকশা, সিএনজি যোগে সরাসরি বিচে! ফেরত: একই পথে উলটা ভাবে।
সাইক্লিস্টরা শহর থেকে ঢাকা-সিটিজি হাইওয়ে ধরে সহজেই চিনে চলে যেতে পারবেন চাইলে যাওয়ার বেস্ট সময় হইলো বিকাল বেলা ।যদি সম্পূর্ণ সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তবে অবশ্যই সূর্যাস্ত দেখে আসবেন।
বাঁশবাড়িয়া বিচের অন্যতম সৌন্দর্য এই ব্রিজটা
যথেষ্ট লম্বা এই ব্রিজ জোয়ারের সময় পানিতে প্রায় ডুবে যায়
জায়গা সেইফ আছে! বন্ধের দিন ভালো সমাগম হয় মানুষের! ব্রীজে একসাথে বেশি মানুষ উঠলে নামাই দিতে পারে,কারন ব্রীজটা অতো স্ট্যাবল না। বেশি দূর না যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে!
খাওয়া দাওয়াঃ
খাওয়ার ভালো কোন ব্যবস্থা ঐখানে নাই।শুকনা খাবার সাথে করে নিয়ে যেতে পারলে ভালো।লাঞ্চ করে গেলেই ভালো।খেতে হলে আপনাকে মেইন রোডে আসতে হবে। তবে যাই করেন না কেন ময়লা আবর্জনা ফেলে পরিবেশটা নষ্ট করবেন না প্লিজ।
লেখকঃশাহাদাৎ মুরশেদ
দেখতে অনেকটা কার্পেট এর মত..!!
ঝাউবন
ছুটির শেষপ্রান্তে এসে যাওয়া হইলো এতদিন ধরে শুনে আসা এই জায়গায়! জায়গার সৌন্দর্য যদ্দুর পারা যায় ছবি তুলে আনলেও ঐ জায়গার পাগলা বাতাস, ব্রিজটার উপরে হেটে যাওয়ার সময় হঠাৎ ঢেউ এর ধাক্কা, ঝাউবনে বসে বিকালটা শেষ হতে দেখা এসবের ঐ জায়গায় যাওয়া লাগবেই লিখে বা বলে বুঝানো যাবে না ঐ জায়গার সৌন্দর্য.....!!
কিভাবে যাবেনঃ
চট্টগ্রাম থেকে: শহরের একেখান মোড় থেকে সীতাকুণ্ড গামী যেকোনো বাস/রাইডার/টেম্পো তে উঠে বাঁশবাড়িয়া বললেই নামায় দিবে জায়গামতো ভাড়া: ৩০ টাকা। নেমেই চোখে পড়বে পশ্চিমগামী এক রাস্তা, রাস্তার মুখেই সিএনজি/রিকশা দাঁড়ানো থাকে। পার পারসন ২০ টাকা করে চলে যাওয়া যাবে বিচের একদম মুখে! ফেরত আসা: ঠিক একই পথে উলটা ভাবে।
ঢাকা থেকে: চট্টগ্রাম গামী যেকোন বাসে উঠে বাঁশবাড়িয়া,সীতাকুণ্ড নেমে একই ভাবে রিকশা, সিএনজি যোগে সরাসরি বিচে! ফেরত: একই পথে উলটা ভাবে।
সাইক্লিস্টরা শহর থেকে ঢাকা-সিটিজি হাইওয়ে ধরে সহজেই চিনে চলে যেতে পারবেন চাইলে যাওয়ার বেস্ট সময় হইলো বিকাল বেলা ।যদি সম্পূর্ণ সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তবে অবশ্যই সূর্যাস্ত দেখে আসবেন।
বাঁশবাড়িয়া বিচের অন্যতম সৌন্দর্য এই ব্রিজটা
জায়গা সেইফ আছে! বন্ধের দিন ভালো সমাগম হয় মানুষের! ব্রীজে একসাথে বেশি মানুষ উঠলে নামাই দিতে পারে,কারন ব্রীজটা অতো স্ট্যাবল না। বেশি দূর না যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে!
খাওয়া দাওয়াঃ
খাওয়ার ভালো কোন ব্যবস্থা ঐখানে নাই।শুকনা খাবার সাথে করে নিয়ে যেতে পারলে ভালো।লাঞ্চ করে গেলেই ভালো।খেতে হলে আপনাকে মেইন রোডে আসতে হবে। তবে যাই করেন না কেন ময়লা আবর্জনা ফেলে পরিবেশটা নষ্ট করবেন না প্লিজ।
লেখকঃশাহাদাৎ মুরশেদ
Comments
Post a Comment