Muppochora jhorna(মুপ্পছড়া ঝর্না)
মুপ্পছড়া ঝর্ণাঃ
কালবৈশাখীর টানা বর্ষনে আবার প্রান ফিরে পেয়েছে চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম রেঞ্জের সকল ঝর্না।ট্র্যাকপ্রেমী ভাই ও আপুরা যারা পানিতে টইটুম্বুর ঝর্না দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা ঘুরে আসতে পারেন কাপ্তাই এর 'মুপ্পোছড়া ঝর্না'
রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বাঙ্গালকাটা নামক স্থানে অবস্থিত এই অনিন্দ্যসুন্দর ঝর্ণাটি।
কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে যে কোন বাস এ চট্টগ্রাম এর কাপ্তাই আসতে হবে প্রথমে।তারপর কাপ্তাই এর লঞ্চঘাট থেকে ট্রলার ভাড়া করে সোজা বিলাইছড়ি।২ ঘণ্টা থেকে ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সময় লাগতে পারে ট্রলারে। রিজার্ভ করলে ১৫০০ টাকা নিবে।তবে দরদাম করলে ১০০০-১২০০ টাকার মধ্যেও যাওয়া যেতে পারে।লোকাল ট্রলারে করে গেলে প্রতিজনে ৫৫ টাকা করে পরবে।ট্রলার মোটামুটি ১-১.৩০ ঘণ্টা পরপরই ছাড়ে।এরপর বিলাইছড়ির হাসপাতাল ঘাট থেকে আবার ট্রলার রিজার্ভ করে যেতে হবে বাঙালকাটা।ভাড়া লাগতে পারে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা।বাঙ্গাল কাটা থেকে গাইড ঠিক করে সোজা মুপ্পছড়া ঝর্না।
থাকার ব্যবস্থাঃ
থাকতে হলে বিলাইছড়ির হাসপাতাল ঘাটে থাকতে হবে।যদি ট্রলার রিজার্ভ করে যান তবে ট্রলারওয়ালা কে বললেই হাসপাতাল ঘাটে ট্রলার থামাবে।নিরিবিলি নামে একটা বোর্ডিং আছে।সেখানে উঠতে পারেন।ডাবল বেড ৫০০ টাকা আর সিঙ্গেল বেড ৩০০ টাকা।আর যদি না থাকার ইচ্ছা থাকে তবে কাপ্তাই থেকে অবশ্যই যত সকালে পারা যায় রওয়ানা দিতে হবে।সম্ভব হলে সকাল ৬-৬.৩০ এর মদ্ধেই বেরিয়ে পড়ুন।
খাওয়া দাওয়াঃ
খাওয়া দাওয়া বিলাইছড়িতেই করে ফেললে ভাল হয়।কারন বাঙালকাটায় ওইরকম ভাল কোন খাবার এর দোকান নাই।আর অবশ্যই ব্যাগ এর মধ্যে কিছু শুকনা খাবার ও পানির ব্যবস্থা রাখবেন।
শেষ কথাঃ
কখনো বুনো গাছের ডাল লতা ধরে, কখনো বা খাড়া পাহাড়ের ঢাল বেয়ে, পিচ্ছিল এবড়োথেবড়ো পাথরের শত বাধা পেরিয়ে কঠিন এক পথ পাড়ি দিতে হয় মুপ্পোছড়া তে।তাই এসকল ট্র্যাকিং এ গ্রিপ ওয়াল জুতা পড়ে আসবেন যাতে পিচ্ছিল মাটির উপর ভাল ভিত পান।যেহেতু কিছু খাবার আপনি সাথে করে নিয়ে যাবেন,খাবার গুলার উচ্ছিদ্দাংশ সাথে করে আবার নিয়ে এসে উপযুক্ত জায়গায় ফেলে একজন প্রকৃতিপ্রেমীর পরিচয় দিবেন বলে আশা করি
বি দ্রঃ
ওখানে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে পরিচয়পত্র দেখতে চাইবে।সুতরাং জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মনিবন্ধন পত্র সাথে রাখবেন।স্টুডেন্ট হইলে সাথে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড অথবা চাকুরীজীবী হলে যে প্রতিষ্ঠানে জব করেন সেই প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড সাথে রাখলে ভাল হয়।
কালবৈশাখীর টানা বর্ষনে আবার প্রান ফিরে পেয়েছে চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম রেঞ্জের সকল ঝর্না।ট্র্যাকপ্রেমী ভাই ও আপুরা যারা পানিতে টইটুম্বুর ঝর্না দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা ঘুরে আসতে পারেন কাপ্তাই এর 'মুপ্পোছড়া ঝর্না'
রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বাঙ্গালকাটা নামক স্থানে অবস্থিত এই অনিন্দ্যসুন্দর ঝর্ণাটি।
কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকা থেকে যে কোন বাস এ চট্টগ্রাম এর কাপ্তাই আসতে হবে প্রথমে।তারপর কাপ্তাই এর লঞ্চঘাট থেকে ট্রলার ভাড়া করে সোজা বিলাইছড়ি।২ ঘণ্টা থেকে ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সময় লাগতে পারে ট্রলারে। রিজার্ভ করলে ১৫০০ টাকা নিবে।তবে দরদাম করলে ১০০০-১২০০ টাকার মধ্যেও যাওয়া যেতে পারে।লোকাল ট্রলারে করে গেলে প্রতিজনে ৫৫ টাকা করে পরবে।ট্রলার মোটামুটি ১-১.৩০ ঘণ্টা পরপরই ছাড়ে।এরপর বিলাইছড়ির হাসপাতাল ঘাট থেকে আবার ট্রলার রিজার্ভ করে যেতে হবে বাঙালকাটা।ভাড়া লাগতে পারে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা।বাঙ্গাল কাটা থেকে গাইড ঠিক করে সোজা মুপ্পছড়া ঝর্না।
থাকার ব্যবস্থাঃ
থাকতে হলে বিলাইছড়ির হাসপাতাল ঘাটে থাকতে হবে।যদি ট্রলার রিজার্ভ করে যান তবে ট্রলারওয়ালা কে বললেই হাসপাতাল ঘাটে ট্রলার থামাবে।নিরিবিলি নামে একটা বোর্ডিং আছে।সেখানে উঠতে পারেন।ডাবল বেড ৫০০ টাকা আর সিঙ্গেল বেড ৩০০ টাকা।আর যদি না থাকার ইচ্ছা থাকে তবে কাপ্তাই থেকে অবশ্যই যত সকালে পারা যায় রওয়ানা দিতে হবে।সম্ভব হলে সকাল ৬-৬.৩০ এর মদ্ধেই বেরিয়ে পড়ুন।
খাওয়া দাওয়াঃ
খাওয়া দাওয়া বিলাইছড়িতেই করে ফেললে ভাল হয়।কারন বাঙালকাটায় ওইরকম ভাল কোন খাবার এর দোকান নাই।আর অবশ্যই ব্যাগ এর মধ্যে কিছু শুকনা খাবার ও পানির ব্যবস্থা রাখবেন।
শেষ কথাঃ
কখনো বুনো গাছের ডাল লতা ধরে, কখনো বা খাড়া পাহাড়ের ঢাল বেয়ে, পিচ্ছিল এবড়োথেবড়ো পাথরের শত বাধা পেরিয়ে কঠিন এক পথ পাড়ি দিতে হয় মুপ্পোছড়া তে।তাই এসকল ট্র্যাকিং এ গ্রিপ ওয়াল জুতা পড়ে আসবেন যাতে পিচ্ছিল মাটির উপর ভাল ভিত পান।যেহেতু কিছু খাবার আপনি সাথে করে নিয়ে যাবেন,খাবার গুলার উচ্ছিদ্দাংশ সাথে করে আবার নিয়ে এসে উপযুক্ত জায়গায় ফেলে একজন প্রকৃতিপ্রেমীর পরিচয় দিবেন বলে আশা করি
বি দ্রঃ
ওখানে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে পরিচয়পত্র দেখতে চাইবে।সুতরাং জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মনিবন্ধন পত্র সাথে রাখবেন।স্টুডেন্ট হইলে সাথে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড অথবা চাকুরীজীবী হলে যে প্রতিষ্ঠানে জব করেন সেই প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড সাথে রাখলে ভাল হয়।
Comments
Post a Comment