Posts

Chalonda giripath(চালন্দা গিরিপথ)

Image
চালন্দা গিরিপথঃ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়..... কারো কাছে লাইফ হেল করা প্রেসার কুকার আবার কারো কাছে অপরুপ নারীর রুপের চেয়ে কম কিছু না.. ১৭৫৪ একরের ক্যাম্পাস টা কাউকে করে বিমোহিত আবার কাউকে করে আশাহত.. তবে আপনি যদি বহিরাগত হন আপনাকে মোটেও আশাহত করবে না এই ক্যাম্পাস.. ক্যাম্পাসে নরমালি ঘুরার অনেক জায়গা আছে কিন্তু আমি এখন একটা ইউনিক জায়গা সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি।জায়গাটার নাম চালন্দা গিরিপথ। ঝর্না ভালবাসেন?ঝিরিপথে পা ভিজিয়ে সবুজ অরন্যে হারিয়ে যেতে চান?তবে আপনাকে সাদরে স্বাগতম জানাচ্ছে চালন্দা গিরিপথ।সবুজ অরন্যে হারিয়ে যাওয়ার মত পথ আর সাহস হারাতে না চাইলে ১০ জনের একটা দল নিয়ে সেখানে যাবেন। চালন্দা বা শীতলপুর ট্রেইল যেতে হলে আপনাকে পৌছাতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন কলা ঝুপড়িতে।সেখান থেকে শুকনো খাবার, পানি সংগ্রহ করে নিতে পারেন।ঝুপড়ির পিছনের রাস্তা ধরে হাটা দিন।খালের মত একটা জায়গা দেখতে পাবেন।ঐটা ধরেই হাটতে থাকুন এবং হারাতে থাকুন সুন্দর অরন্যে।বলতে ভুলে গেছি লাঠি বা বাশ নিতে ভুলবেন না।কিছু কিছু জায়গায় খাদ সদৃশ জায়গা আছে যা আপনার হাতে বাশ থাকলে আপনি বাশের সাহায্যে জায়গা গুলা সনাক্ত করতে পারব...

Muppochora jhorna(মুপ্পছড়া ঝর্না)

Image
মুপ্পছড়া ঝর্ণাঃ   কালবৈশাখীর টানা বর্ষনে আবার প্রান ফিরে পেয়েছে চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম রেঞ্জের সকল ঝর্না।ট্র‍্যাকপ্রেমী ভাই ও আপুরা যারা পানিতে টইটুম্বুর ঝর্না দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা ঘুরে আসতে পারেন কাপ্তাই এর 'মুপ্পোছড়া ঝর্না'  রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলার বাঙ্গালকাটা নামক স্থানে অবস্থিত এই অনিন্দ্যসুন্দর ঝর্ণাটি। কিভাবে যাবেনঃ  ঢাকা থেকে যে কোন বাস এ চট্টগ্রাম এর কাপ্তাই আসতে  হবে প্রথমে।তারপর কাপ্তাই এর লঞ্চঘাট থেকে  ট্রলার ভাড়া করে সোজা বিলাইছড়ি।২ ঘণ্টা থেকে ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সময় লাগতে পারে ট্রলারে। রিজার্ভ করলে ১৫০০ টাকা নিবে।তবে দরদাম করলে ১০০০-১২০০ টাকার মধ্যেও যাওয়া যেতে পারে।লোকাল ট্রলারে করে গেলে প্রতিজনে ৫৫ টাকা করে পরবে।ট্রলার মোটামুটি ১-১.৩০ ঘণ্টা পরপরই ছাড়ে।এরপর বিলাইছড়ির হাসপাতাল ঘাট থেকে আবার ট্রলার রিজার্ভ করে যেতে হবে বাঙালকাটা।ভাড়া লাগতে পারে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা।বাঙ্গাল কাটা থেকে গাইড ঠিক করে সোজা মুপ্পছড়া ঝর্না। থাকার ব্যবস্থাঃ   থাকতে হলে বিলাইছড়ির হাসপাতাল ঘাটে থাকতে হবে।যদি ট্রলার রিজা...

Nijhum Dwip

Image
নিঝুম দ্বীপঃ বঙ্গোপসাগরের কোলে উত্তর ও পশ্চিমে মেঘনার শাখা নদী , আর দক্ষিণ এবং পূর্বে সৈকত ও সমুদ্র বালুচরবেষ্টিত ছোট্ট সবুজ ভূখণ্ড নিঝুম দ্বীপ . । অগণিত শ্বাসমূলে ভরা কেওড়া বাগানের এক সবুজ এই দ্বীপকে। দিনে দুবার জোয়ার - ভাটার এই দ্বীপের এক পাশ ঢেকে আছে সাদা বালুতে , আর অন্য পাশে সৈকত। এখানে শীতকালে বসে হাজার পাখির মেলা , বন্য কুকুর আর সাপের অভয়ারণ্য এই বনের সবুজ ঘাস চিরে সারা দিন দৌড়ে বেড়ায় চিত্রা হরিণের দল। এই হলো নিঝুম দ্বীপ। নিঝুম দ্বীপের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো মাইলের পর মাইল জুড়ে কেওড়া বন আর সেই বনের পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা চিত্রা হরিণ । বঙ্গোপসাগরের কোলে সম্প্রতি আরো একটি অনিন্দসুন্দর সমুদ্র সৈকত জেগে উঠেছে। সৈকতটি একেবারে আনকোরা , কুমারী। স্থানীয়ভাবে যাকে এখন ডাকা হচ্ছে ' ভার্জিন সি বিচ ' বলে।হাতিয়া উপজেলার বঙ্গোপসারের কোল ঘেঁষা নিঝুম দ্বীপ সংলগ্ন দমার চরের দক্ষিণপ্রান্তে অবস্থিত। নিঝুম দ্বীপের লোকজন এবং মাছ ধরতে যাওয়া লোকের...